সোশ্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং কী এবং কারা ব্যবহার করে?
সোশ্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং হচ্ছে এক ধরণের কৌশল যা ব্যবহার করে খুব সূক্ষ্ম ফাঁদ পেতে একজন মানুষের কাছ থেকে নির্দিষ্ট তথ্য হাতিয়ে নেওয়া যায়। সোশ্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংকে অনেকে ‘আর্ট অফ হিউম্যান হ্যাকিং’ও বলে থাকে।
{Apart from Social Engineering hacking tools, there are free hacking tools}
তথ্য-প্রযুক্তির এই যুগে শব্দ দুটি সবচাইতে পরিচিত অনলাইন এক্টিভিস্ট এবং হ্যাকারদের কাছে। এছাড়াও গোয়েন্দা, বিভিন্ন সিক্রেট সার্ভিসের এজেন্ট, ইনফরমেশন কালেক্টরদের কাছে তথ্য হাতানোর এই পদ্ধতিটা বেশ জনপ্রিয়। ভিক্টিমকে কোনো প্রকার আঘাত না করে, নিজের মূল চরিত্রটা প্রকাশ না করে, শুধু মাত্র মনস্তাত্ত্বিকভাবে তথ্য হাতানোর ব্যাপারে এই কৌশলটা অনেক শক্তিশালী এবং কার্যকর।
ধরুন আপনি একটি কোম্পানির কম্পিউটারের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রিত একটি সিস্টেমে অবৈধভাবে প্রবেশ করতে চান। কিন্তু বৈধ অধিকার না থাকায় আপনাকে সিস্টেমটি হ্যাক করতে হবে। কিন্তু আপনি তা চাইলেই পারবেন না। এর জন্য আপনার নির্দিষ্ট তথ্যের প্রয়োজন। আর এই তথ্য একত্রীকরণের জন্য আপনার বিভিন্ন টুলস এবং টেকনোলজির ব্যবহার করতে হবে হবে। ঐ সিস্টেমের আইপি এড্রেস, হোস্টিং প্রোভাইডারের নাম, নির্দিষ্ট ই-মেইল এড্রেস কিংবা ইউজার নেম সহ বিভিন্ন জিনিস আপনাকে জানতে হবে। এসব জানার পদ্ধতিগুলো হ্যাকার, ক্র্যাকারদের কাছে ফুটপ্রিন্টিং নামে পরিচিত। যা-ই হোক, এরপরও কিছু কিছু তথ্য থাকবে যা শুধু টুলস কিংবা টেকনোলজি ব্যবহার করে জানতে পারবেন না। সে সময় আপনাকে সোশ্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের কৌশল ব্যবহার করতে হবে।
Hacking is a completely illegal activity. Everything on this website is provided for educational purposes only. Bad use of hacking will make you face legal action. And given everything on this website so that everyone keeps their personal information safe, everyone can know that their DATA can go to others. If you misuse it, you will be responsible, so be careful yourself and make others aware.
.jpeg)
0 Comments
Thanks For Connect with us 🥰
I hope i will Share Important things.